ব্রেস্ট
ক্যান্সার সচেতনতা ১০টি টিপস
১।
ভয় পাবেন না!! ব্রেস্ট
ক্যান্সার নিরাময় যোগ্য।
প্রাথমিক অবস্থ্য়া ধরা পড়লে প্রায়
সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া নিশ্চিত।
২।
বয়স ৪০ পার হলে
প্রতি বছর ম্যামোগ্রাম করান। যদি
পারিবারিক ইতিহাস (Ovary বা Breast Cancer ) থাকে তবে
আরো আগেই শুরু করুন।
৩। BSE (নিজের
ব্রেস্ট নিজে পরীক্ষা করা)
শুরু করুন অতি শীঘ্র। প্রতি
সপ্তাহে আমরা এমন অনেক
রোগী দেখি যারা BSE করে
নিজেদের জীবন বাঁচিয়েছেন।
৪।
মা/বাবার দিকের (খালা/ফুফু) কারো এই
অসুখ ছিল বা আছে
কিনা জানার চেষ্টা করুন,
যা আপনার এবং আপনার
বোন/ মেয়ের জন্য জরুরী।
৫। ম্যামোগ্রাম
স্বাভাবিক থাকলেও যদি ব্রেস্ট
বা বোটায় কোন পরিবর্তন
লক্ষ্য করেন, তবে দ্রুত
চলে আসুন। কোন
ইমেজিংই ১০০ ভাগ নির্ভুল
নয়।
৬।
বোঁটায় চুল / ছোট চাকা
/ দুই বোঁটা থেকে রস
(যা হলুদ বা সবুজ)
সবই স্বাভাবিক। ব্রেস্টে
চুলকানি বা তীব্র ব্যথাও
অনেকেরই হয়। বোটা
থেকে রক্ত মিশ্রিত রস/একদিকে খসখসে চামড়া/একদিকে পানি বের
হওয়া এগুলো স্বাভাবিক নয়। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তার দেখান।
৭। সার্জন
/ গাইনকলজিস্ট / অনকলজিস্ট / মেডিসিন বিশেষজ্ঞ যে কারো সাহায্য
আপনি নিতে পারেন।
৮। ধুমপান
বন্ধ করুন। পান
খাবেন না।
৯।
ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুন। কম
চর্বি ও বেশী আঁশযুক্ত
খাবার খান। নিয়মিত
ব্যায়াম করুন।
১০। খুব
বেশী কোমল পানীয় খাবেন
না। যেমন-
কোক, পেপসি, মিরিন্ড, সেভেনআপ-দিনে ২ বোতলের
বেশী কোন ভাবেই নয়।